চীনের স্কলারশিপগুলোর মধ্যে প্রথম দিকে থাকবে লিয়াওনিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল ফান্ডেড সিএসসি স্কলারশিপ। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়। এই স্কলারশিপের খরচ বহন করে চীন সরকার।
এটি পাকিস্তান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের আওতায় বাস্তবায়িত হবে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন বলছে, গত বৃহস্পতিবার দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।
ওবামা ফাউন্ডেশন স্কলারস প্রোগ্রাম আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিবছর স্কলারশিপের আবেদন আহ্বান করে। এক বছর মেয়াদী এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
পিএইচডিতে অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়েই ফান্ড দেওয়া হয়, টিচিং/রিসার্চ অ্যাসিস্টান্টশিপ বা ফেলোশিপের মাধ্যমে। এর সাথে টিউশন ফিও মাফ করা হয়। আবার আপনি যদি স্কলারশিপ মাধ্যমে বিদেশে পিএইচডির জন্য নির্বাচিত হন, তাহলে খরচ অনেক কমে আসবে। বিনামূল্যেই আপনি সুযোগ পেতে পারেন।
‘আইফেল এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’ ফ্রান্সের ইউরো অ্যান্ড ফরেন অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের একটি প্রোগ্রাম। এ স্কলারশিপ শিক্ষার্থীদের পেশাদার দক্ষতা অর্জনে ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়। ইন্টার্নশিপে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের নিজেদের প্রতিষ্ঠান থেকে আবেদনের মাধ্যমে একটি চুক্তি সম্পন্ন করতে হয়।
এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা অনুমোদনের হার অন্যান্য অঞ্চলের গড় পরিমাণের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহায়তা করে চলেছে।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন ইউনিভার্সিটি প্রতি বছর স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাস্টি স্কলারস প্রোগ্রামের আওতায় নির্বাচিত ২০ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে এই স্কলারশিপ দেয়।
বাংলাদেশ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের পড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ১০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান সরকার। ফলে বাংলাদেশিদের পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার পথ সুগম হলো।
এর আওতায় প্রতি বছর আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্য ২-৩ বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ও ৩-৪ বছর মেয়াদি পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দেয় চীন সরকার। চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের মাধ্যমে চায়না স্কলারশিপ কাউন্সিলের (সিএসসি) আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীরা সুযোগ পান।
মাসিক ভাতা বাবদ ১ হাজার ১৮১ ইউরো (প্রায় ১ লাখ ৪৯ হাজার টাকা) দেবে। আবাসন ভাতা প্রদান করবে। যাওয়া-আসার বিমান খরচ দেবে। স্বাস্থ্য বীমা ও অন্যান্য ভাতা দেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বসের নেতৃত্বে চার সদস্যের প্রতিনিধিদল ট্রান্সন্যাশনাল হায়ার এডুকেশন মডেলের মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও আর্থিক সুবিধা প্রদান নিয়ে আলোচনা করেন এবং এ বিষয়ে একটি নীতিগত সংলাপ আয়োজনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন ইউনিভার্সিটি প্রতি বছর স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাস্টি স্কলারস প্রোগ্রামের আওতায় নির্বাচিত ২০ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে এই স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে।
চীন সরকারের আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত এই স্কলারশিপের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনো দেশের শিক্ষার্থী চংকিং ইউনিভার্সিটি অব পোস্ট অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনসে (সিকিউইউপিটি) স্নাতকোত্তর বা পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনে আবেদন করতে পারবেন।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ অর্থায়নসহ বৃত্তি প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম ড. আহমেদ আল তাইয়েব।
দ্বৈত ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বৈশ্বিক শ্রম বাজারের ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মজীবনের লক্ষ্যগুলো অর্জনে একাডেমিকভাবে আরও বেশি নমনীয়তা পাবেন।
সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ২-৩ বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ও ৩-৪ বছর মেয়াদি পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দেয় চীন সরকার। চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের মাধ্যমে চায়না স্কলারশিপ কাউন্সিলের (সিএসসি) আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীরা বেইজিং ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
শীর্ষ ৫ ফেলোকে তাদের নিজেদের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য অনুদান প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে গবেষণার সব খরচ দেবে অক্সফাম। এ ছাড়া নির্বাচিত গবেষণা নিবন্ধগুলো আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করবে সংস্থাটি।
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। সে রকমই একটি বৃত্তি হলো ইউনিভার্সিটি অব অকল্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ।
এই আন্তর্জাতিক বৃত্তিটি আর্থিক বোঝা হ্রাস করে এবং শিক্ষার্থীদের তাইওয়ানে বিনামূল্যে পড়াশোনা করার সুযোগ দেয়। বিজ্ঞান থেকে প্রকৌশল, সামাজিক বিজ্ঞান থেকে মানবিক, বিশ্ববিদ্যালয়টি স্কলারশিপ প্রাপকদের অন্বেষণ এবং দক্ষতা অর্জনের জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্র অফার করে।
বিশ্বজুড়ে উচ্চমানের শিক্ষাব্যবস্থা ব্যয়বহুল। সেখানে এশিয়ায় তাইওয়ান স্বল্পমূল্যে একই শিক্ষা প্রদানে প্রতিনিধিত্ব করছে। তাইওয়ান আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়নে বৃত্তি দিচ্ছে। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।